মাদারীপুর -১ আসনে ভোটের মাঠে হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লার বিকল্প নেই

মোঃ ইব্রাহিম হোসেন:
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাদারীপুর -১ (শিবচর) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে দীর্ঘদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সংগ্রামী সফল যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মাদারীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লা।
স্থানীয় পর্যায়ে তার জনপ্রিয়তা, সাংগঠনিক দক্ষতা ও নেতাকর্মীদের প্রতি আন্তরিকতার কারণে বিএনপির ঘাঁটিকে তিনি আজও সচল রেখেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লা শুধু রাজনৈতিক কর্মসূচিতে নয়, এলাকার সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে সব সময় পাশে থেকেছেন।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে মামলায় জড়িত নেতা কর্মীদের আইনি সহায়তা, পরিবারের খোঁজখবর নেওয়া এবং দুর্দিনে সাহস জোগানোর মধ্য দিয়ে তিনি নিজের অবস্থান শক্ত করেছেন। এ কারণেই তৃণমূল কর্মীরা মনে করেন মাদারীপুর -১ (শিবচর) আসনে বিএনপির বিকল্প নেতৃত্ব বলতে হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লা কে বোঝানো যায়।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপি যদি মাদারীপুর -১ (শিবচর) আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে চায় তাহলে হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লা কে সামনে আনা ছাড়া বিকল্প নেই। তিনি মাঠ পর্যায়ে যেমন গ্রহণযোগ্য, তেমনি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছেও আস্থাভাজন। সব মিলিয়ে বলা যায়, মাদারীপুর-১ (শিবচর) আসনে বিএনপির প্রতীক ‘ধানের শীষ’ এর জয় নিশ্চিত করতে হলে হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লা হতে পারেন একমাত্র ভরসা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সিনিয়র নেতা বলেন, শুধু টাকা থাকলেই নেতা হওয়া যায় না। জনপ্রিয়তা অর্জন করতে টাকাও লাগে না, যোগ্যতা লাগে, মেধা লাগে, পাশাপাশি কর্মীদের ভালোবাসার মতো সুন্দর মন ও লাগে। গত ১৭ বছরের রাজনীতিতে আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রগামী, শিক্ষিত, মার্জিত জনপ্রিয় কর্মী বান্ধব এই নেতার ঝুলিতে রয়েছে সব গুন।
হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লার যোগ্য নের্তৃত্বে দলীয় নেতা কর্মীরা এখন সু-সংগঠিত এমনটা জানিয়েছেন মাদারীপুর -১ (শিবচর) আসনের নেতা কর্মীরা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের ৩১ দফা দাবি আদায়ের লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লা।
যেটা মানুষের মাঝে উৎসাহ উদ্দীপনা যুগিয়েছে। জানা যায়, সরকারি চাকুরীতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে তিনি তার কর্মী বাহিনী নিয়ে আন্দোলন কারীদের পক্ষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সরকার পতনের আন্দোলন করেছেন।
																			
																		
								                                        



















