প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রধান সড়কের উপর অবৈধ বালির ব্যবসা!

স্টাফ রিপোর্টার:
মুজিবনগর খ্যাত মেহেরপুর জেলা ছোট্ট একটি জেলা এই ছোট জেলার শহরটিকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার। তারই ধারাবাহিকতায় মেহেরপুর জেলার শহরের কলেজ মোড় একটি পরিচিত জায়গা নতুন বাস টার্মিনাল চালু না হওয়ার কারণে এই কলেজ মোড়েই দূর-দূরান্ত থেকে পরিবহন এসে এখানে যাত্রী ওঠা নামা করে। এই মেইন রোডের পাশেই অবৈধ বালির ব্যবসা করে অসাধু ব্যবসায়ীরা।
ঢাকা থেকে কুষ্টিয়া থেকে পরিবহন গুলো এসে দাঁড়ায় তখন এই বালি গুলো চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে পরিবেশ দূষণ করে এই বালির পাশেই মেহেরপুর সরকারি কলেজ ,মসজিদ,পাবলিক টয়লেট ,পুলিশ বক্স ,দক্ষিণ পাশে পোস্ট অফিস ফিলিং স্টেশন এবং মেহেরপুর পৌরসভার বড় কবরস্থান।
বালির পশ্চিম পাশে সুনামধন্য ইয়ারুল হোটেল, মিষ্টির দোকান সহ বিভিন্ন ছোট বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান আছে এবং পাশেই তিন তলা বাড়ি ১৪ তম বিসিএস ক্যাডার সরকারি মহিলা কলেজের প্রিন্সিপাল মোঃ রফিকুল ইসলাম এর বাড়ি তিনি তিন তলায় বসবাস করে। এই ধুলাবালি কারণে তার আসবাবপত্র ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে ব্যবসা এবং বসবাস কারীগণ সড়ক ও জনপথ অফিস এবং ডিসি ও পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করার পর তাদের হস্তক্ষেপে কয়েক মাস বালির ব্যবসা বন্ধ ছিল।
কিছুদিন হলো আবার বালির ব্যবসা শুরু করেছে, দেখতে পাবেন এই ছবিতে,
ঢাকা থেকে ও কুষ্টিয়া থেকে আগত পরিবহনগুলো এখানে এসে যাত্রী ওঠা নামা করায়।
রাস্তার উপরেই গাড়ি থামাতে হয় পাশ দিয়ে অন্যান্য গাড়ি এবং সাধারণ জনগণের চলাচল করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে,ধুলোবালির কারনে পরিবেশ দুষন হচ্ছে, রাস্তার পাশে যদি বালি না থাকতো তাহলে পরিবহন গুলো সাইটখ করে রাখতে পারতো, বালি থাকার কারনে পরিবহন গুলো রাস্তার উপরে রাখছে তাতে দেখা যায় যে কোন দূর্ঘটনা ঘটতে পারে , এবং জনগণের হাঁটা চলা চল করতে ও অসুবিধা হচ্ছে, মেহেরপুর জেলার কলেজ মোড়ের ব্যাবসায়ী বসবাস কারী সাংবাদিক মহল ও সাধারণ জনগণ প্রশাসনের কাছে আবেদন করছে এই অবৈধ বালির ব্যবসা প্রত্যাহার করার জন্য ।