1:37 am, Tuesday, 9 September 2025

আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল জলিল এখনো বহাল তবিয়তে

img 20250218 wa0070

 

কুমিল্লা প্রতিনিধি:

কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ৪ নং আমড়াতলী ইউনিয়নের পলাতক চেয়ারম্যান কাজী মোজাম্মেল হকের ঘনিষ্ট লোক এবং ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো: আবদুল জলিলের ক্ষমতা এখনো বহাল রয়েছে।

এলাকার স্থানীয় লোকজন থেকে জানা যায় আওয়ামীলীগ ফ্যাসিস্ট সরকার থাকাকালীন সময়ে জোরপূর্বকভাবে মেম্বার হন এবং তার নেতৃত্বে তার এলাকার সন্ত্রাস- গুন্ডা বাহিনী দিয়ে এলাকার মধ্যে বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকান্ডের সাথে সে জড়িত ছিল,গত ১৭ বছর কুমিল্লা সদরের এমপি বাহারের যত খারাপ কাজ সব কিছু সে নিয়ন্ত্রণ করে গেছে, ফসলি জমির মাটি কাটা থেকে শুরু করে, রাস্তা ঘাটের টেন্ডারবাজি চাঁদাবাজি সে করে যেত, তার ভয়ে এলাকার কোনো মানুষ কিছু বলতে পারতো না ছাত্র আন্দোলনে সে তার ওয়ার্ডের ছাত্রদের নাম লিস্ট করে চেয়ারম্যানের নিকট জমা দিত।

তার বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান অফিসের গরিবদের চাল- ডাল চুরিরও অভিযোগ রয়েছে, তার বড় ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতা ছিল এবং এখনো এলাকার মানুষ তার ভয়ে কোনো কিছু বলে উঠতে পারছে না। এলাকার মানুষের দাবি এই ক্ষমতাসীন মো: আবদুল জলিলকে যেনো দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হয়,,।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Update Time : 06:16:17 pm, Tuesday, 18 February 2025
193 Time View

আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল জলিল এখনো বহাল তবিয়তে

Update Time : 06:16:17 pm, Tuesday, 18 February 2025

 

কুমিল্লা প্রতিনিধি:

কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ৪ নং আমড়াতলী ইউনিয়নের পলাতক চেয়ারম্যান কাজী মোজাম্মেল হকের ঘনিষ্ট লোক এবং ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো: আবদুল জলিলের ক্ষমতা এখনো বহাল রয়েছে।

এলাকার স্থানীয় লোকজন থেকে জানা যায় আওয়ামীলীগ ফ্যাসিস্ট সরকার থাকাকালীন সময়ে জোরপূর্বকভাবে মেম্বার হন এবং তার নেতৃত্বে তার এলাকার সন্ত্রাস- গুন্ডা বাহিনী দিয়ে এলাকার মধ্যে বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকান্ডের সাথে সে জড়িত ছিল,গত ১৭ বছর কুমিল্লা সদরের এমপি বাহারের যত খারাপ কাজ সব কিছু সে নিয়ন্ত্রণ করে গেছে, ফসলি জমির মাটি কাটা থেকে শুরু করে, রাস্তা ঘাটের টেন্ডারবাজি চাঁদাবাজি সে করে যেত, তার ভয়ে এলাকার কোনো মানুষ কিছু বলতে পারতো না ছাত্র আন্দোলনে সে তার ওয়ার্ডের ছাত্রদের নাম লিস্ট করে চেয়ারম্যানের নিকট জমা দিত।

তার বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান অফিসের গরিবদের চাল- ডাল চুরিরও অভিযোগ রয়েছে, তার বড় ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতা ছিল এবং এখনো এলাকার মানুষ তার ভয়ে কোনো কিছু বলে উঠতে পারছে না। এলাকার মানুষের দাবি এই ক্ষমতাসীন মো: আবদুল জলিলকে যেনো দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হয়,,।