9:50 pm, Tuesday, 9 September 2025

ইজতেমায়ও চলছে চাঁদাবাজি, পুলিশের ভূমিকা নিরব!

befunky 2025 1 6 16 28 27 2502011031

বিশেষ প্রতিবেদক:
বিশ্ব ইজতেমার মাঠে ফুটপাতে বসা দোকানিদের থেকে চাঁদা তোলা হচ্ছে, পুলিশও এই ঘটনায় নিরব। ইজতেমার আশেপাশের এলাকায় চাঁদাবাজির এই ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে, যেখানে দোকানিদের অভিযোগ, তাদের কাছে চাঁদা না দিলে দোকান ভাঙচুর বা হামলার ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, চাঁদাবাজরা দোকান থেকে ২০০-৩০০ টাকা করে চাঁদা দাবি করছে এবং স্লিপ দেখিয়ে সেই টাকা নেয়। ক্যামেরা উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকজন চাঁদাবাজ পালিয়ে যায়, তবে দোকানিদের অভিযোগের সত্যতা একাধিকবার প্রমাণিত হয়েছে।

একজন দোকানি বলেন, “আমি এখানে অসহায়, নিরুপায়। যদি চাঁদা না দিই, আমার দোকান থেকে জিনিসপত্র নিয়ে যাবে, আমার কিছু করার নেই।” অন্যদিকে, এক টুপি বিক্রেতা বলেন, “তারা আমার কলার চেপে ধরেছিল। আমি বললাম, ভাই, আমি টুপি বেচি, আমার কাছে এতো টাকা নেই। আমার নিজের ভাতের টাকাও নেই।”

এমন পরিস্থিতিতে, দোকানিরা জানাচ্ছেন যে, তাদের নিত্যদিনের জীবিকা নির্বাহ করতে অনেক কষ্ট হলেও, চাঁদাবাজদের চাপের কারণে তাদের পক্ষে চুপ করে থাকা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। এটি একটি মারাত্মক সামাজিক সমস্যা, যা উপেক্ষিত থাকা উচিত নয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Update Time : 10:45:41 am, Saturday, 1 February 2025
158 Time View

ইজতেমায়ও চলছে চাঁদাবাজি, পুলিশের ভূমিকা নিরব!

Update Time : 10:45:41 am, Saturday, 1 February 2025

বিশেষ প্রতিবেদক:
বিশ্ব ইজতেমার মাঠে ফুটপাতে বসা দোকানিদের থেকে চাঁদা তোলা হচ্ছে, পুলিশও এই ঘটনায় নিরব। ইজতেমার আশেপাশের এলাকায় চাঁদাবাজির এই ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে, যেখানে দোকানিদের অভিযোগ, তাদের কাছে চাঁদা না দিলে দোকান ভাঙচুর বা হামলার ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, চাঁদাবাজরা দোকান থেকে ২০০-৩০০ টাকা করে চাঁদা দাবি করছে এবং স্লিপ দেখিয়ে সেই টাকা নেয়। ক্যামেরা উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকজন চাঁদাবাজ পালিয়ে যায়, তবে দোকানিদের অভিযোগের সত্যতা একাধিকবার প্রমাণিত হয়েছে।

একজন দোকানি বলেন, “আমি এখানে অসহায়, নিরুপায়। যদি চাঁদা না দিই, আমার দোকান থেকে জিনিসপত্র নিয়ে যাবে, আমার কিছু করার নেই।” অন্যদিকে, এক টুপি বিক্রেতা বলেন, “তারা আমার কলার চেপে ধরেছিল। আমি বললাম, ভাই, আমি টুপি বেচি, আমার কাছে এতো টাকা নেই। আমার নিজের ভাতের টাকাও নেই।”

এমন পরিস্থিতিতে, দোকানিরা জানাচ্ছেন যে, তাদের নিত্যদিনের জীবিকা নির্বাহ করতে অনেক কষ্ট হলেও, চাঁদাবাজদের চাপের কারণে তাদের পক্ষে চুপ করে থাকা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। এটি একটি মারাত্মক সামাজিক সমস্যা, যা উপেক্ষিত থাকা উচিত নয়।